এই পর্যায়ে চন্দ্রযান টু ব্যর্থ হয়েছিল। লেন্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। চন্দ্রযান থ্রি এর সাফল্য শেষ ১৮ মিনিটেই।
লেন্ডার এর গতি আরো কমবে। লেন্ডার এর গতি 5,760 কিমি/ঘন্টা। বিমানের চেয়ে 40 গুণ বেশি গতি।
অবতরণের সময় গতি 7 কিমি/ ঘন্টা। 90 ডিগ্রিতে লেন্ডার এর অবতরণ।
অবতরণের সময় ঘুরে গেলে বিপদ।
প্রথমে সামান্য বাঁক নেবে লেন্ডার।বাঁক নিয়ে গতি কমাবে বিক্রম।
লেন্ডার বিক্রমে অত্যাধুনিক সফটওয়্যার। চন্দ্রযান 2 এর ছবি রয়েছে সফটওয়্যার এ।
লেন্ডার , সেন্সর,হাইটেক ক্যামেরা রয়েছে। পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা লন্ডারের।
অবতরণের আগে জায়গা খুঁজবে বিক্রম।